Thursday, June 13, 2013

বাংলাদেশের গারো আদিবাসী: ভূমি হারানোর কারণ ও সমাধানের সম্ভাব্য উপায়


বাংলাদেশের গারো আদিবাসী: ভূমি হারানোর কারণ ও সমাধানের সম্ভাব্য উপায়

by Babul D Nokrek (Notes) on Sunday, June 9, 2013 at 6:06am
[Onek agey, may be 4/5 years, Valuka te ekta vumi bisoyok seminar ayojon kora hoyechhilo. Ami chilam sekhane prodhan bokta (key note speaker). Sekhankar ekti chhele amar amar boktobbo seshe ese bollo, 'Sir, apni eto sundor kore bolechhen, amarto kanna chole aschhe! R laptop niye emon presentation kora ta ami aji prothom dekhlam. Apni sabdhane jaben, apna k bachte hobe onekdin!' Ami bollam, "Ja bolsi, ta onek agei Sanjeeb da, Raymond da, Suvas Sir, Monindronnath Sir bolechhen! Ami tader kothagulo just pore tore compile korechhi!' Chheleti eibar ek gal hasi diye tar pen drive bariye dilo! Ami kichhu na vebe take amar sob lekha diye aslam!

Ami vule gechhilam sob. Lekhagulo o ek somoy ojotne, hariye felechhi. Sei chhele gotokaler ekta post dekhe ama k amar lekha kichhu ARTICLES pathiyechhe! Obak holam] 


বাংলাদেশের গারো আদিবাসীদের ভূমি হারানোর কারণসমূহ ও সমাধানের সম্ভাব্য উপায়সমূহ (খসড়া আউটলাইন)





ভূমিকা:বাংলাদেশে গারো আদিবাসীদের ভূমি হারানোর ঘটনা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। স্থান-কাল-পাত্র ভেদেও জমি হারানোর চিত্র, তার কারণসমূহ প্রায়ই একই রকমের। মধুপুর, হালুয়াঘাটের গারো আদিবাসীরা যে কারণে জমি হারাচ্ছে, প্রায় একই কারনে দূর্গাপুর, কলমাকান্দা ও ভালুকা-র আদিবাসীরাও জমি হারিয়েই চলেছে। কিন্তু আদিবাসীদের অবশ্যই জানতে হবে যে ভূমি হারানো মানে হলো নিজেদের অস্তিত্ব হারানো।


তানজানিয়ার এক মাসাই আদিবাসী জাতিসংঘের অধিবেশনে গিয়ে ঠিক যেন এই কথাই বলেছিলেন, “ অ সধহ রিঃযড়ঁঃ ষধহফ রং ষরশব ধ তবনৎধ রিঃযড়ঁঃ ংঃৎরঢ়বং.” অর্থাৎ ভূমিহীন আদিবাসী মানুষ হলো স্ট্রাইপবিহীন জেব্রার মতো।


 অষ্ট্রেলিয়ার নর্দান টেরিটরীর আদিবাসী নেতা বিল নেজি’র কথাতেও একই প্রতিধ্বনি আমরা শুনতে পাই। তিনি বলেছেন, ‘‘ভূমিই আমাদের অস্তিত্বের শেষ বিন্দু । ভূমি আছে বলেই ঐ আকাশ, মেঘ, নদী ও বৃক্ষরাজি, বাতাস, সমুদ্র, বালুকণা এত সুন্দর। ভূমি আছে বলেই জীবন এতো গতিময়। ভূমি জীবনের প্রতীক। এ ভূমি আমাদের, আমরাও ভূমির। ভূমিতে আমরা বিশ্রাম নিই । আমরা ভূমি থেকে আসি, আবার ভূমিতে ফিরে যাই।’


আদিবাসীদের জীবন-জীবিকা, কৃষ্টি-সংস্কৃতি ভূমি নির্ভর তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর তাই ভূমি হারানো মানে জীবন হারানো, সংস্কৃতি হারানো। সংস্কৃতি বিহীন মানুষ স্রোতহীন মৃত সাগরের মত। আর তাই ভূমি আদিবাসীদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র। 


আদিবাসী মানুষের ভূমি হারানোর পেছনের কারণগুলো আরো বেশি বেদনাদায়ক। পারিপার্শ্বিক প্রতিকূল পরিবেশ যেমন দায়ী তার থেকে রাষ্ট্র, রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকা সরকারে কিছু দায়িত্বহীন উচ্চ পদস্থ কর্তা ব্যক্তিরা আরো বেশী দায়ী।


আদিবাসীদের ভূমি হারানোর কারণসমূহঃ
১) বার বার রাষ্ট্রীয় পট পরিবর্তন 
২) বিভিন্ন এলাকা থেকে জনসংখ্যার স্থানান্তর করে আদিবাসী এলাকায় সেটেল করণ
৩) ১৯৬৪ সালের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা
৪) ১৯৭১ সালের মুক্তি যুদ্ধ
৫) বনবিভাগ কর্তৃক উচ্ছেদ ও ক্রমাগত উচ্ছেদের হুমকি
৬) ভূমি আইন সম্পর্কে আদিবাসীদের অজ্ঞতা 
৭) আদিবাসীদের জায়গা জমি এবং আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলে জাতীয় উদ্যান, ইকো-পার্ক, পর্যটন কেন্দ্র, রিজার্ভ ফরেস্ট করার কারণে
৮) আদিবাসীদের বিরূদ্ধে বনবিভাগের অসংখ্য মিথ্যা মামলা এবং তার নিষ্পত্তি না হবার কারণে
৯) স্থানীয় পর্যায়ে ভূমি অফিসের কর্মকতাদের বিমাতাসুলভ আচরণ
১০) পরিত্যক্ত সম্পত্তি শত্র“ সম্পত্তি যা বর্তমানে অর্পিত সম্পত্তি  মালিকের বা তাদের ওয়ারিশদের ফিরে না পাওয়া
১১) ভূমি লোভী চক্রের নানা অপকৌশলে আদিবাসীদের ভূমি গ্রাস। জাল দলিল করা
১২) জমি বন্ধকী দেওয়া মানেই জমি হারানো। যে পরিমান অর্থে জমি বন্ধক দেয়, অনেকে সে টাকা ফেরত দিয়ে জমি মুক্ত করে নিতে পারে না। বরঞ্চ তার উপর আবার টাকা নিতে থাকে এবং শেষে ঐ জমি বিক্রয় করে দেয়
১৩) আদিবাসীদের ভূমি প্রশাসন, ভূমি ব্যবস্থাপনা, ভূমি আইন, রেকর্ড, ভূমি স্বত্ব সম্বন্ধে অজ্ঞতা
১৪) ভূমি কর না দিয়ে বকেয়া রাখা, চেক দাখিলা, পরচা, দলিলপত্র যাবতীয় ভূমি সংক্রান্ত কাগজপত্র সংরক্ষণ না করা
১৫) আদিবাসীদের সরলতা, দূরদর্শিতার অভাব, 
১৬) রাজনৈতিক চেতনার অভাব, 
১৭) আভ্যন্তরীণ কোন্দল, ওয়ারিশ নিয়ে বিবাদ, নিজেদের ঝগড়া কোর্ট কাচারীতে নিয়ে যাওয়া, ঋণ করে, জমি বিক্রয় মামলা-মোকদ্দমা করা, 
১৮) পুরুষদের অতিরিক্ত মদ্যপান  (কোন কোন ক্ষেত্রে), অলসতা, উদ্যমহীনতা, শুধুমাত্র ভূমি নির্ভর জীবনযাপন, পার্শ্ব পেশা ও বৃত্তি অবলম্বন না করা 
১৯) অমিতব্যয়ীতাঃ বিবাহ, শ্রাদ্ধ, উৎসব-পর্ব পালনেসামর্থ্যের বাইরে ঋণ করে অর্থ খরচ করা, 
২০) শিক্ষা, চিকিৎসা, বিবাহ  প্রভৃতির ক্ষেত্রে চক্রবৃদ্ধি সুদে ঋণ গ্রহন করা। ঋণ পরিশোধের জন্য জমি বিক্রয় করা
২১) উন্নয়নের নামে আদিবাসীদের ভূমি দখল। আদিবাসীদের কোন মতামত বা সম্মতি ছাড়াই আদিবাসীদের ভূমিতে ও এলাকায় জাতীয় উদ্যান, ইকো-পার্ক প্রভৃতি করণ
২২) আদিবাসী অঞ্চলে ভূমি জরিপের সময় ব্যাপক দুর্নীতি ও ঘুষ দিতে বাধ্যকরা। ঘুষ না দিলে জমি খাস করে দেয়া।
২৩) আইনের আশ্রয় না পাওয়া। অনেক ক্ষেত্রে মামলায় জয়ী হলেও জমির দখল বুঝে না পাওয়া।
২৪) বন বিভাগের অসংখ্য মিথ্যা মামলা,  উচ্ছেদ নোটিশ , উচ্ছেদ আতঙ্ক
২৫) জমি জমা সংক্রান্ত আইন-কানুন, খারিজ, খাজনা, কাগজপত্র তৈরী ও সংরক্ষন ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনতার অভাব
২৬) ভূমি লোভী চক্র, ভূমি লোভী চক্রের জাল দলিল, জোর পূর্বক জমি দখল
২৭) প্রজাসত্ব আইন বলবৎ থাকার পরও এর যথাযথ বাস্তবায়ন না হওয়া এবং জেলা প্রসাশনে কোন আদিবাসী বিষয়ক অফিসার না থাকা যা ব্রিটিশ আমলে ছিল।
২৮) বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ মামলা চালাতে গিয়ে আরও জমিজমা হারানো, নি:স্ব ও সর্বশান্ত হওয়া
২৯) শত্র“ সম্পত্তি বা অর্পিত সম্পত্তি আইন: শত্র“ সম্পত্তি বা অর্পিত সম্পত্তি আইন ও অনেক ক্ষেত্রেই আদিবাসীদের ভূমি হারানোর কারণ


 আদিবাসীদের ভূমি সমস্যার সম্ভাব্য  সমাধানঃ
(১) আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি আদায়
(২) স্ব-শাসন বা আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার প্রতিষ্ঠার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ 
(৩) আইএলও কনভেনশন ১৯৫৭ (নং-১০৭) ও জাতিসংঘের সাধারন পরিষদ কর্তৃক ঘোষিত আদিবাসী অধিকার ঘোষণাপত্রের আলোকে আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক জীবনধারার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ আইন প্রণয়ন 
(৪) সংসদে এবং স্থানীয় প্রশাসনে আদিবাসীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতকরণ
(৫) আদিবাসী মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা করে আদিবাসী মন্ত্রী নিয়োগ
(৬) সমতলের আদিবাসীদের জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠন
(৭) ভূমি মন্ত্রণালয় ও নিবন্ধন বিভাগে আদিবাসী কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ নিশ্চিত করণ
(৮) আদিবাসীদের ঐতিহ্যগত  ভূমি অধিকারকে স্বীকৃতি প্রদান
(৯) বন ও প্রাকৃতিক সম্পদের উপর আদিবাসীদের  নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠার ব্যবস্থা করণ
(১০) অদিবাসীদের জীবন-জীবিকা, তাদের কৃষ্টি-সংকৃতিকে প্রভাবিত করে, এমন যে কোন প্রকল্প গ্রহণের পূর্বে আদিবাসীদের স্বাধীন মতামত ও সম্মতি গ্রহণ (ঋৎবব, চৎরড়ৎ ধহফ ওহভড়ৎসবফ ঈড়হংবহঃ) 
(১১) প্রকল্প বাস্তবয়নে  আদিবাসীদের অর্থপূর্ণ অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করণ
(১২) গণমূখি ও গণতান্ত্রিক সামাজিক নেতৃত্ব নিশ্চিত করণ
(১৩) রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সচেতন হতে হবে এবং দেশের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে
(১৪) আইন পেশায় অধিকহারে পড়াশুনা করতে তরুণ প্রজন্মকে উৎসাহিত করণ
(১৫) অর্পিত সম্পত্তি অবমুক্ত করণের আইন ও প্রক্রিয়া সহজিকরণ এবং প্রকৃত মালিকের বরাবরে অবমুক্ত ত্বরান্বিত করার ব্যবস্থা গ্রহণ
(১৬) বনবিভাগ কর্তৃক মধুপুরসহ অন্যান্য এলাকার আদিবাসী বিরুদ্ধে দায়েরকৃত শত শত মামলা নিশর্তে প্রত্যাহার নিশ্চিত করণ
(১৭) আদিবাসীদের পৈত্রিক জমিতে এবং আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় ইকো-পার্ক, ইকো-ট্যুরিজম এবং বিনোদন কেন্দ্র স্থাপন আদালতের রায়ের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে বন্ধ করণ
(১৮) আদিবাসীদের ঐতিহ্যগত ভূমি অধিকারকে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য কার্যকরী ব্যবস্থাগ্রহণ
(১৯) বন সংরক্ষণের কাজে আদিবাসীদের দায়িত্ব প্রদান, অংশগ্রহণ নিশ্চিত করণ
(২০) আদিবাসী অধ্যূষিত এলাকার খাস জমি বন্দোবস্ত প্রদানের বেলায় আদিবাসীদের অগ্রাধিকার প্রদান
(২১) ভূমি আইন সম্পর্কে আদিবাসীদের সচেতন করার লক্ষ্যে সরকারী, বেসরকারী উদ্যোগে সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন 
(২২) আদিবাসীদের ভূমি নিয়ে আভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিবাদ কোর্টে না গিয়ে নিজেদের নিষ্পত্তি ব্যবস্থা গ্রহণ
(২৩) গারোদের উত্তরাধিকারী আইনের সংস্কার। প্রয়োজনে মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থারও সুচিন্তিতভাবে পরিশীলণ ও পরিমার্জণ
(২৪) আদিবাসীদের জমি আদিবাসী ব্যতীত অন্যদের কাছে বিক্রয় করার জেলা প্রশাসক কর্তৃক অনুমতি প্রদানের নিয়ম বাতিল করণ
(২৫) স্থানীয় সরকারী অফিসগুলোর সাথে আদিবাসীদের যোগাযোগ বৃদ্ধি


আদিবাসীদের  জীবন ও সাংস্কৃতিক অস্তিত্বের প্রশ্নে ভূমি প্রসঙ্গ অত্যন্ত অপরিহার্য একটি বিষয় তা বলাই বাহূল্য। আদিবাসীদের নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই নিজেদের ভূমি ও ভূমি অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। এর অন্যথা হলে আদিবাসী জীবন, সংস্কৃতি হবে বিপর্যস্ত, নিশ্চিহ্ন।



তথ্য সূত্র: ১. টহরঃবফ ঘধঃরড়হং উবাবষড়ঢ়সবহঃ এৎড়ঁঢ় এঁরফবষরহবং ড়হ ওহফরমবহড়ঁং চবড়ঢ়ষবং’ ওংংঁবং-ঋবনৎঁধৎু ২০০৮
২. “সংহতি” আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস, ৯ আগষ্ট ২০০৫, ২০০৬, ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯ বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম, ঢাকা।
৩. সুভাষ জেংচাম, ‘বাংলাদেশের গারো আদিবাসী’ পুণ মুদ্রন ২০০৬ খ্রীষ্টাব্দ, বাংলা একাডেমি ঢাকা আদিবাসীদের ভূমি সমস্যা।
৩. সঞ্জীব দ্রং, ‘আদিবাসীদের ভূমি, আদিবাসীদের জীবন’ ঢাকা ২৯ জুলাই ২০০৮ ম্যাস-লাইস মিডিয়া সেন্টার আয়োজিত সেমিনারে পঠিত প্রবন্ধ।
৪. সেমিনার পেপার, -‘বৃহত্তর ময়মনসিংহ আদিবাসীদের ভূমি সমস্যা প্রেক্ষাপট’ সংগৃহিত- এম এম সি ১/২০, হুমায়ূন রোড, বি ব্লক, মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭। 
৫. সঞ্জীর দ্রং, ‘গণতন্ত্র সুশাসন ও বাংলাদেশের আদিবাসী’ প্রথম প্রকাশ, ফেব্রুয়ারী -২০০৮।
৬. ‘পারলাম নিউজলেটার’, সংখ্যা-১, ফেরুয়ারী -২০০৭.
৯. ‘জীবন আমাদের নয়’ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্রগ্রাম ভূমি ও মানবাধিকার” মে ১৯৯১ সালের মূল রিপোর্ট, চতুর্থ আপডেট -এর বাংলা অনুবাদ।
১০. সুভাষ জেংচাম (সাংমা), “গারো আইন” প্রকাশক চিত্তরঞ্জন সাংমা, আঞ্চলিক পরিচালক কারিতাস বাংলাদেশ, ময়মনসিংহ অঞ্চল।
১২.গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান, (১৯৯৮ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত সংশোধিত)। 
১৮. িি.িরহফরমবহড়ঁংঢ়বৎসধহবহঃভড়ৎঁস@ঁহ.ড়ৎম১৯.িি.িঁহ.ড়ৎম

বাবুল নকরেক, 
X-প্রভাষক সেন্ট যোসেফ কলেজ, ঢাকা
Senior Faculty, Bangladesh Institute of Human Resource Management (BIHRM)
ও   X-সহ-সম্পাদক, দ্য ডেইলি স্টার, বাংলাদেশ।

No comments: